তামার বাটি

তামার বাটি

“টেকসই ও মরিচামুক্ত তামার বাটি খাবার পরিবেশনের জন্য আদর্শ। এতে খাবার দীর্ঘক্ষণ সতেজ থাকে এবং ঘরে আনে ঐতিহ্যবাহী সৌন্দর্য।”

তামা প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাতু হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তামার পণ্য শুধু টেকসই ও আকর্ষণীয়ই নয়, বরং এর রয়েছে নানা স্বাস্থ্যগত উপকারিতা। বিশেষ করে তামার পাত্রে রাখা পানি শরীরকে শীতল রাখে, হজমে সহায়তা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত তামার পাত্রে পানি পান করলে ত্বক উজ্জ্বল হয়, চুলের গুণগত মান ভালো থাকে এবং শরীরের টক্সিন দূর হয়।

তামা প্রাকৃতিকভাবে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, তাই এতে রাখা খাবার ও পানীয় অনেকক্ষণ সতেজ থাকে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, মেটাবলিজম শক্তিশালী করতে এবং হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে ভূমিকা রাখে। এছাড়া তামার পণ্য পরিবেশবান্ধব ও দীর্ঘস্থায়ী হওয়ায় ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রতীক হিসেবেও কাজ করে।

জেনে বুঝে অর্ডার করুন:

• উপাদান: শতভাগ পিওর তামা

• উচ্চতা: ৩.১ ইঞ্চি

• প্রস্থ: ৭.৫ইঞ্চি

• ওজন: ২৩০ কেজি (কম/বেশি)

বি:দ্র: হাতে বানানো বিধায় ওজন এবং সাইজ কম/বেশি হতে পারে। 

বৈশিষ্ট্য:

• পিতল, তামা, কাঁসা পুনর্ব্যবহারযোগ্য (Recyclable) হওয়ায় এটার মূল্য কখনও কমে না বরং বাড়ে।
• খাঁটি তামা দিয়ে তৈরি, টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী।
• মরিচামুক্ত, উজ্জ্বল ও সহজে ভাঙে না।
• প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণসম্পন্ন।
• পানিকে বিশুদ্ধ ও সতেজ রাখে।
• তামার পাত্রে নিয়মিত পানি পান করলে হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে সহায়ক।
• শরীরের টক্সিন দূর করে ও ত্বক সতেজ রাখে।
• ঐতিহ্যবাহী ও প্রিমিয়াম লুকের জন্য আদর্শ।
• দৈনন্দিন ব্যবহার ও অতিথি আপ্যায়নে উপযোগী।
• উপহার দেওয়ার জন্য আকর্ষণীয় ও ব্যবহারযোগ্য।
• এটার ঐতিহ্যবাহী নকশা ঘরের শৌন্দর্য ও আভিজাত্য বাড়ায়।
• প্রাকৃতিক ধাতু বিধায় ক্ষতিকর রাসায়নিক মুক্ত ও পরিবেশ বান্ধব।
• নিয়মিত পরিষ্কার ও পালিশ করলে সবসময় নতুনের মতো থাকে।
• দৈনন্দিন ব্যবহার ও বিশেষ অনুষ্ঠানে সমানভাবে মানানসই।
• সহজে পরিষ্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ করা যায়।
• ঘরে আনবে ঐতিহ্য ও আভিজাত্যের ছোঁয়া।